Un tema de gran actualidad en Bangladesh durante diciembre del 2010 fue la alegación realizada en contra del Doctor Muhammad Yunus, Premio Nobel de la Paz, acusado de desviar la ayuda internacional destinada al Banco Grameen a la empresa asociada Grameen Kalyan. El objetivo de Grameen Kalyan es ofrecer apoyo económico mediante préstamos y becas a los empleados y miembros del Banco Grameen así como a sus familias. El documental de investigación «Fanget i Mikrogjeld» o «Atrapado en las Microdeudas», del realizador danés Tom Heinemann, se emitió en la Televisión Nacional de Noruega (NRK).
Heinemann ha analizado el sistema de microcréditos de Bangladesh, afirmando que muchos de los beneficiarios «habían pedido varios préstamos a entidades bancarias y organizaciones que conceden microcréditos y que les había resultado muy difícil devolverlos». Además, encontró documentos de los archivos del organismo de ayuda noruego Norad, que asegura que el Banco Grameen desvió el dinero de la ayuda al Grameen Kalyan sin contar con la aprobación de los donantes para así evitar tener que pagar al gobierno un 40% en impuestos. Estos documentos secretos (archivo pdf) se publicaron en un exclusivo informe de BDNews24.com, la agencia de noticias en línea más grande de Bangladesh. Los medios de comunicación locales realizaron un gran seguimiento de esta noticia, mientras que los blogeros tuvieron opiniones divididas.
El Banco de Grameen ha negado haber realizado acciones no permitidas.
Asif de Unheard Voice ofrece un resumen del funcionamiento del Banco de Grameen y también habla sobre la repercusión del documental:
1. Los donantes (Norad et al) ofrecieron al Banco de Grameen (BG) una gran cantidad de dinero.
2. En lugar de devolver el principal o los intereses, el banco debía destinar el 2% de estos fondos a proyectos de bienestar para sus empleados (SAF).
3. El Banco de Grameen tenía miedo a un cambio regulador que gravase con un 40% dichas cantidades y quería dar a SAF «la atención que se merece».
4. Así pues, BG creó Grameen Kalyan (GK), le dio una gran cantidad de dinero y la pidió prestada para devolverla con unos intereses del 2%.El problema de Norad fue el siguiente:
1. BG nunca informó de este juego de manos del que se supo casi por azar (Bdnews24 cuenta con varios documentos en relación con estos hechos).
2. BG y el Gobierno de Bangladesh (pero no GK) llegaron a un acuerdo para destinar el 2% a SAF, por lo que esto dejaba las cosas en una situación incómoda para ellos.El documental aseguró que se desviaron hasta 100 millones de dólares y, aunque los noruegos no consideran a Yunus corrupto, provocó declaraciones en los medios de comunicación de Bangladesh tales como «Yunus desvió 7.000 millones de takas que tenían que ser para los pobres». A pesar de que BG lo haya negado, el daño ya está hecho.
El periodista y bloguero Maskawaith Ahsan defendió al Dr. Yunus en un artículo llamado «Dr. Yunus asesinado en Dhaka por un golpe de los medios de comunicación de Noruega»:
অধ্যাপক ইউনুসের বিরুদ্ধে ইউরোপের অর্থ গ্রামীণের বোন সংস্থায় ট্রান্সফারের যে অভিযোগ উঠেছে, তা উনার অর্থ বিষয়ক স্পর্শ কাতরতার ফলাফল। ওই অর্থ দিয়ে ইউনুস ভূমধ্যসাগরের তীরে প্রাসাদ তৈরী করেন নি, সেটি গ্রামীণের বোন সংস্থায় বিনিয়োগ করা হয়েছে। তবুও এটি দাতাদের সঙ্গে চুক্তির বরখেলাপ।
Baki Billah escribió:
এটা একটা পদ্ধতিগত সংকট হতে পারে কিন্তু তার সাথে চৌর্যবৃত্তির সূত্র আবিস্কার করার মৌলিক কোন বিষয় আছে কি ? প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা টম খুব সরলে এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন, তিনি বলেছেন, অনেক চেষ্টা করেও তিনি ইউনুস সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন নি। তিনি কিভাবে চেষ্টা করেছেন?
En otro artículo de Maskawaith Ahsan, un participante llamado Netpoka dijo:
দাতাদের দেওয়া টাকা সরিয়ে নেওয়ার যে অভিযোগ উঠেছে, তাতে কেবল ডঃ ইউনুসকেই দায়ী করা হচ্ছে। অথচ গ্রামীণ ব্যাঙ্কের একটি বড়সড় পরিচালনা পর্ষদ আছে, যাতে প্রতিনিধিত্ব করেছেন রেহমান সোবহানের মত ব্যক্তিগণও। অর্থ সরানোর দায় তো তাদের সকলেরই হওয়ার কথা!
আর দাতাদের দেওয়া টাকা থেকে এক টাকাও তিনি নিজের ব্যক্তিগত কাজে ব্যয় করেছেন কি? শুনেছি আজ পর্যন্ত তাঁর নিজের একটি মাথা গোঁজার জায়গও নেই – থাকেন গ্রামীণ ব্যাঙ্ক ভবনের একটি ফ্ল্যাটে। অথচ তাঁকে এখন বলা হচ্ছে দুর্নীতিবাজ।
নরওয়ে এবং টেলিনর কেন ডঃ ইউনুসের পেছনে লেগেছে, তা সবাই জানে। তারপরও আমরা তাঁকেই ভিলেন বানাই।
Es importante destacar que hace unos años Yunus tuvo un problema con el gigante de las telecomunicaciones de Noruega, Telenor, (propiedad en gran parte del Gobierno noruego) por el control de la gestión de Grameenphone, empresa conjunta del Banco de Grameen. Yunus quería convertir Grameenphone, la principal empresa lucrativa de telecomunicaciones de Bangladesh, en una empresa social, en la que los beneficios se vuelven a invertir en la empresa y no en otro lugar, pero Telenor no quiso. Al cabo de un tiempo se destapó un escándalo en Telenor.
Shuvashish Das publicó un análisis detallado en relación con este tema en el que intenta explicar por qué, después de 12 años, se ha revelado este asunto en los medios de comunicación:
২০১০ সালের মাঝামাঝি থেকে গ্রামীণ কল্যাণের অর্থ গ্রামীণ ব্যাংকে স্থানান্তরের জন্য সিডা, নোরাড আবার চাপ দেয়। ৬০৮ মিলিয়ন ক্রোনার (এর মধ্যে ৩০০ মিলিয়ন দেয় নোরাড, বাকিটা অন্যরা) গ্রামীণ ব্যাংক থেকে চলে গেছে গ্রামীণ কল্যাণে। অথচ ফেরত এসেছে মাত্র ১৭০ মিলিয়ন। বাকিটা এখনো গ্রামীণ কল্যাণে থেকে গেছে।
২২ আগস্ট ২০১০
গ্রামীণ ব্যাংক একটা ইমেইল দুটি ব্যাখ্যা জানায়-
গ্রামীণ ব্যাঙ্কের কর্মী আর সদস্যদের উন্নয়নের জন্য এই অর্থ স্থানান্তর।
গ্রামীণ ব্যাংক গ্রামীণ কল্যাণে কর ফাঁকি দেয়ার জন্য অর্থ স্থানান্তর করেনি। কারণ ১৯৮৩ সাল থেকে গ্রামীণ ব্যাংককে কোনো কর দিতে হয় না।
CIDA y Norad empezaron a presionar de nuevo a mediados de 2010 al Banco de Grameen para que transfiriese el dinero de los donantes de Grameen Kalyan. Se enviaron entonces 608 millones de coronas noruegas (300 millones según NORAD) desde el Banco de Grameen pero, a fecha de hoy, sólo se han devuelto 170 millones de coronas. La cantidad restante sigue en posesión de Grameen Kalyan.
22 de agosto de 2010
El Banco de Grameen explicó en un correo electrónico:
El dinero se transfirió para ayudar a los empleados y miembros del Banco de Grameen así como a sus familias. El banco no actuó así para evitar impuestos ya que las operaciones de este banco están exentas de los mismos desde 1983.
Al final Shuvashish plantea las siguientes preguntas legítimas:
বাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলো ২০ থেকে শুরু করে ১০০% বা তারও বেশি সুদ নেয় গরিব মানুষের কাছ থেকে। ক্ষুদ্রঋণ দারিদ্র্যকে হালকার ওপর ঝাপসা প্রশমিত করে দীর্ঘমেয়াদি করে। উচ্চসুদের কারণে গরিব গরিবিমুক্ত হওয়ার সুযোগ পায় না। কিছু কামেল লোক হয়তো বেরিয়ে আসতে পারে। ঋণের যাঁতাকলে দীর্ঘমেয়াদে আটকে গেছে এমন লোকের পরিসংখ্যান জানা জরুরি। ক্ষুদ্রঋণ কেবল ভালো ভালো জিনিসগুলো পাবলিককে দেখায়, পেছনের বাজে দিকগুলো লুকিয়ে রাখে। এসব সমালোচকের দৃষ্টিতে দেখা প্রয়োজন। গ্রামের মানুষের টাকা নাই, তাদেরকে ঋণ দেয়া একটা ভালো ব্যবস্থা; কিন্তু ঋণের চক্রে ঢুকিয়ে দেয়া অমানবিক। [..] সরকারকে কর দিতে হয় না বলে দেশে প্রায় চার হাজারের মতো ক্ষুদ্রঋণ ব্যবসা। ২৫ থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকার মতো ঋণ বিতরণ হচ্ছে প্রতি বছর। সহজে মুনাফা অর্জনের জন্য এর চেয়ে ভালো ব্যবসা আর নেই। সরকারের উচিত এদের উপরসর্বস্ব ভালো কথাগুলো খতিয়ে দেখা। আর নরওয়ে উদ্দেশ্যমূলকভাবে এই আচরণ করলে সেটারও বিহিত হওয়া দরকার।